জননেত্রী শেখ হাসিনার আদরের সাচ্চু এখন ঢাকা-১৫ আসনের জনপ্রিয় মুখ
জন্ম হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙালি জাতির পিতার পূর্ণ ভূমি গোপালগঞ্জ। ছাত্র জীবনেই বৃহত্তর অবিভক্ত ক্যান্টনমেন্ট থানা ছাত্রলীগ এর সভাপতি হন,এবং ওই সময়েই রাজনীতিতে হাতেখড়ি ধীরে ধীরে জাতীয় সংকটে দেশরত্ন শেখ হাসিনার প্রায় প্রতিটা নির্দেশনা বাস্তবায়ন করে জাস্সেন নিজের জীবনকে হুমকির সম্মুখীন করে। তার এই উদ্দম রাজনীতিতে খুশি হয়েই জননেত্রী তাকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,ঢাকা মহানগর উত্তর এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক করেন ও পরবর্তীতে পর পর ২ বার বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,কেন্দ্রীয় কার্য নির্বাহী সংসদ এর সহ সভাপতি হয়ে ছাত্রলীগ কে করেছেন সাফল্যমন্ডিত। সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর দাবি আদায়ের প্রায় প্রতিটা সংকটে রাজপথে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন নিজের বিশাল কর্মী বাহিনী নিয়ে। ১/১১ তে গনত্রন্ত্রের সকল পথ যখন রুদ্ধ,দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা তথা মানবতা যখন কারাগারে,ঠিক সেই সময়ে নিজের জীবনকে হুমকির সম্মুখীন করে নেতা-কর্মীদের সাথে নিয়ে ঢাকা-১৫ আসনে একটি শক্তিশালী আন্দোলনের দিকে এগিয়ে গিয়েছিলেন গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু। পরবর্তীতে প্রবল আন্দোলনের মুখে জান্তা সরকার দেশরত্ন কে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় এবং দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পায়। আর এই প্রবল আন্দোলনে তিনি ঢাকা-১৫ আসনের ভিবিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সম্পৃক্ত করে ঢাকা-১৫ আসনকে করে তুলেছেন জননেত্রীর ভেনগার্ড তথা নৌকার আসন হিসেবে চিহ্নিত। ফলস্রুতিতে দেশরত্ন খুশি হয়ে তাকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ,কেন্দ্রীয় উপ কমিটির ত্রাণ ও সমাজকল্যান বিষয়ক সম্পাদক ও বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ,কেন্দ্রীয় কার্য নির্বাহী সংসদ এর যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মনোনীত করেন।
এদিকে ২০১৪ সালের সাংবিধানিক বাদ্ধবাধকতার ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে যখন চারিদিকে বিনপি – জামাতের এর তান্ডপ এবং নির্বাচন ঠেকানোর নামে বিভিশিখা,ঠিক সেই মুহূর্তে আবারো রাজপথে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে জননেত্রীর নির্দেশে ঢাকা-১৫ আসনের নির্বাচন একটি মডেল নির্বাচন হিসেবে উপহার দিয়েছিলেন মেধা ও মননের সংমিশ্রিত গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু। আর সেই হতেই ঢাকা ১৫ আসনের প্রায় প্রতিটা রাজনৈতিক সংগঠন,আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ,শ্রমিকলীগ ও সেচ্ছাসেবকলীগ এর সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীরদের প্রাণের স্পন্দন হিসেবে আবির্ভহুত হন গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু।
এদিকে আগামী ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে জনপ্রিয়তা যাচাই এর মাধ্যমে মনোনয়নে জননেত্রীর ঘোষণায় অনেকটা আসার আলো দেখছেন ঢাকা ১৫ আসনের শান্তিপ্রিয় জনগণ। কেননা দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের ভেতর দিয়ে পাওয়া পরীক্ষিত সাচ্চুকেই আগামী দিনের ঢাকা ১৫ আসনের অভিবাবক হিসেবে দেখতে চান গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু কে। এ সম্পর্কে ঢাকা ১৫ আসনের সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে চেতনায়৭১নিউজ জানতে পেরেছে যে,বর্তমান সংসদের ভিবিন্ন দুর্নীতি,স্বজনপ্রীতি ও অনিয়ম এতটাই চরম পর্যায়ে পৌঁছেসে যে,সাধারণ মানুষ এখন পরিবর্তনের আশায় বুক বেঁধে আছেন,অন্যথায় বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর হাত হতে আসনটি হারিয়ে যেতে পারে।
এ সম্পর্কে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,ঢাকা মহানগর উত্তর এর সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ চেতনায়৭১নিউজ কে বলেন -মমতাময়ী নেত্রীর নির্দেশ পালনে,আন্দোলন সংগ্রামে নিবেদিত ও জনপ্রিয় মুখ গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চুর কাজে অনেক কিছু মলিন হয়ে যাবে। এবং একটি শক্তিশালী জরিপে অবশ্যই জননেত্রীর ভেনগার্ড খ্যাত ও আন্দোলন সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতার নাম উঠে আসবে বলেই আমি মনে করি।
এদিকে ঢাকা-১৫ আসনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা কর্মী চেতনায়৭১নিউজ কে বলেন- মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় বুক বেঁধে আছে ঢাকা-১৫ আসনের জনগণ আর সাচ্চু ছাড়া আসনটিতে পুনর্বার জিতে আসা একেবারেই অসম্ভব।
সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ